সুস্বাস্থ্য বজায় রাখা শুধুমাত্র অসুস্থতা বা শারীরিক সুস্থতা থেকে মুক্তির বাইরে যায়-এটি সামাজিক, মানসিক এবং শারীরিক বৈশিষ্ট্যগুলির একটি সুরেলা ভারসাম্যকে অন্তর্ভুক্ত করে যা একটি পরিপূর্ণ জীবনকে সমর্থন করে। স্বাস্থ্য মানবতার সবচেয়ে বড় সম্পদ, কারণ আমরা সবাই প্রাণবন্ত জীবনযাপন করতে চাই। অতএব, খাদ্য, হাইড্রেশন, বায়ুর গুণমান, স্বাস্থ্যবিধি, পোশাক, ঘুম এবং বিশ্রামের মতো দিকগুলির যত্ন নেওয়া অপরিহার্য।
সুস্থ থাকার গুরুত্ব বাড়াবাড়ি করা যাবে না; আমরা যখন অসুস্থ থাকি তখনই আমরা এর মূল্য বুঝতে পারি। শরীর সুস্থ না থাকলে মন আরাম পায় না। তাই, আপনার শরীর ও মনের সুস্থতার জন্য সক্রিয় পদক্ষেপ নেওয়া আপনার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, এবং এর জন্য অসাধারণ প্রচেষ্টার প্রয়োজন নেই। কয়েকটি দৈনিক রুটিন মেনে চললে আপনি সুস্থ বোধ করতে শুরু করবেন। আসুন জেনে নেই সুস্থ থাকার কিছু উপায়:
সকালের রুটিন: ঘুম থেকে ওঠার পর দুই থেকে তিন কিলোমিটার দ্রুত হাঁটার মাধ্যমে আপনার দিন শুরু করুন। আপনার মন এবং শরীর উভয়কে সতেজ করতে স্নান এবং প্রার্থনার সাথে এটি অনুসরণ করুন।
অঙ্গবিন্যাস বিষয়: সবসময় সোজা হয়ে বসুন।
মন দিয়ে খাওয়া: প্রতিবার খাওয়ার সময় আপনার খাবার সঠিকভাবে চিবিয়ে নিন। এটি হজমে সাহায্য করে।
চর্বিযুক্ত এবং চিনিযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন: ওজন বৃদ্ধির প্রধান কারণ হল তৈলাক্ত এবং চিনিযুক্ত খাবার খাওয়া। তাই এই ধরনের খাবার খাওয়া কমিয়ে দিন।
বিরতিহীন উপবাস: যখনই সম্ভব, আপনার খাদ্য গ্রহণে ভারসাম্য বজায় রাখতে সপ্তাহে একদিন উপবাস করুন।
অতিরিক্ত ড্রাইভিং এড়িয়ে চলুন: আপনার গাড়ি থাকলেও অতিরিক্ত গাড়ি চালানো এড়িয়ে চলুন। প্রায়শই হাঁটা আপনার পায়ের পেশীগুলিকে উপকৃত করবে। আপনি দীর্ঘমেয়াদে সুস্থ থাকবেন।
প্রচুর পরিমাণে সবুজ শাকসবজি, ফলমূল খান:
নিজের কাজ করুন: নিজের কাজ নিজে করার চেষ্টা করুন।
ব্যস্ত থাকুন: ব্যস্ত থাকা শরীর ও মন উভয়ের জন্যই উপকারী। তাই যতটা সম্ভব কাজে ব্যস্ত থাকুন।
আপনার পছন্দ এবং ব্যক্তিত্ব অনুযায়ী পোশাক:
আপনার শরীরের নিয়মিত যত্ন নিন:
এই দৈনন্দিন অভ্যাসগুলি মেনে চললে, আপনি সুস্বাস্থ্য বজায় রাখতে এবং একটি সুখী জীবনযাপন করতে সক্ষম হবেন।